OrdinaryITPostAd

ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে

মারাত্মক এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে। এই পোস্টে ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে তা নির্ভর করে অনেক কিছুর উপর যা বুঝা খুবই মুশকিল। তাই ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে এই বিষয়ে চলুন বিস্তারিত জেনে নিই।
একজন রোগী কত দিন বাঁচবে সেটি নির্ভর করে সৃষ্টিকর্তার উপর। কিন্তু চিকিৎসক রোগীকে ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তি করার আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সর্বাত্মক পাশে থাকেন। নির্দিষ্ট ঠিক কতদিন রোগী বাঁচবে সেটি নিয়ে চিকিৎসক নির্ধারিত কোন তারিখ দেন না। কিন্তু তারা অনুমান করে একটি ধারণা দিয়ে থাকেন‌।

পেজ সূচিপত্র

ব্লাড ক্যান্সার রোগীর না বাঁচার লক্ষণ

নির্দিষ্ট ধরন এবং পর্যায়কে পর্যালোচনা করে ব্লাড ক্যান্সার ধীরে ধীরে পরিবর্তন হতে পারে। এর মধ্যে সাধারণ কিছু লক্ষণও রয়েছে যা প্রকাশ পেলে আপনি বুঝতে পারবেন যে রোগীর না বাঁচার দিন ঘনিয়ে আসছে। আপনার শরীরে যদি ক্লান্তি অনুভব হয় আপনি দুর্বল হয়ে পড়েন এবং ধীরে ধীরে আপনার ওজন হ্রাস পেতে থাকে।

তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই রোগী বিদায় নিতে পারে। এইক্ষেত্রে যদি ব্লাড ক্যান্সার ঘন ঘন সংক্রমণ করে ফেলে এবং অত্যাধিক রক্তপাত ঘটে যায়। যার ফলে শরীরের সুস্থ রক্ত কণিকা গুলো ধীরে ধীরে অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বৃদ্ধি পেতে থাকে।
যার ফলে ঘন ঘন নাক দিয়ে রক্তপাত হতে পারে এবং সাথে মাড়ি থেকেও রক্তপাত হতে পারে। হাড়ে বা জয়েন্টে এমনভাবে ব্যথা করতে পারে যা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সময়ের সাথে সাথে এই ব্যথা আপনার জীবনকে এমনভাবে শেষ করে দেয় যেন আপনার বেঁচে থাকার আশা হারিয়ে যায়।

ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে না জানলে বগল বা ঘাড়ে ফোলা লিম্ফ নোড অর্থাৎ লিম্ফোমা নামে এক ধরনের ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে যার ফলে নোডগুলি প্রচুর ব্যথা করতে থাকে। এছাড়াও লক্ষণের উপর ভিত্তি করে রোগী কতদিন বাঁচবে এটা বলা সহজ নয় কারণ এর চিকিৎসা করে অনেক সময় অনেক রোগী ব্লাড ক্যান্সার থেকে বেঁচে আসতে পারে।

কি কারনে ব্লাড ক্যান্সার হয়

যেকোনো বয়সেই ব্লাড ক্যান্সার হয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে এটি কোষের রক্তকণিকা থেকে সৃষ্টি হয়। কোষের বৃদ্ধি যদি অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে, তাহলে এই লোহিত রক্তকণিকা দূষিত হয়ে যায়।

যার ফলে আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং বেঁচে থাকার সম্ভাবনাও কমে যায়। ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে এবং কি কারনে ব্লাড ক্যান্সার হয়ে থাকে চলুন জেনে আসি।
  • জিনগত বৈশিষ্ট্যের কারণে আপনার ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে।
  • বার্ধক্য জনিত কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে তখন এই ব্লাড ক্যান্সার হানা দিতে পারে।
  • যেকোনো ধরনের থেরাপি যেমন কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশন থেরাপি নেয়ার পরে এই ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
  • বেনজিনের মত বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের এক্সপোজার হলে এই সমস্যা হতে পারে।
  • যদি আপনার শরীর অনেকটা দুর্বল ইমিউন সিস্টেম হয়ে থাকে।
  • পারিবারিক ভাবে যদি পূর্বে কারও ব্লাডক্যান্সার হয়ে থাকে তাহলে পরবর্তীতে যে কারও ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়ে যায়।
  • ভাইরাস জনিত রোগ যেমন এইচআইভি এই ধরনের সংক্রমণ হয়ে থাকলে ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • যাদের অতিরিক্ত ধূমপান করার অভ্যাস রয়েছে তাদের তীব্র মাইলয়েড লিউকেমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • অ্যালকোহল সেবনকারী ব্যক্তির এই ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে।

ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে

ব্লাড ক্যান্সার যেহেতু একটি মারাত্মক রোগ, তাই ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে তা আপনার জানা নাও থাকতে পারে। সেই হিসেবে ব্লাড ক্যান্সারকে নির্ণয় করে চিকিৎসা নিতে পারেন। কিন্তু ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়লে একজন রোগী কত সময় বাঁচতে পারে তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। তবে চিকিৎসক অনুমান করে মাঝে মাঝে একটি ধারণা দিয়ে থাকেন।

এইক্ষেত্রে কিছু কিছু ব্লাড ক্যান্সার রোগী দেখা যায় রোগ থেকে মুক্তি লাভ করে থাকে। স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যায় কিন্তু ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে যাদের পরিণতি একদমই শেষ পর্যায়ে চলে গিয়েছে তাদের মৃত্যু কিছুদিনের মধ্যেই হয়ে থাকে। চিকিৎসক কিছুদিনের কথা বলে দিলেও অনেক সময় রোগী সাবধানতার সাথে চলার ফলে দেখা যায় দীর্ঘদিন বেঁচে থাকার সম্ভাবনা থেকে যায়।

ব্লাড ক্যান্সার রোগীর শরীরে পরগাছার মতো বসবাস করতে থাকে। যেটি ধীরে ধীরে পরিবর্তন হয়ে কোষে অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে। আপনার শরীরে যেই লোহিত রক্ত কণিকা রয়েছে, সেটি যখন ক্যান্সার কোষে আক্রান্ত হয়ে যায় তখন ধীরে ধীরে এটি আপনার পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। আর তখনই এই ক্যান্সার কোষ অস্বাভাবিক হয়ে যায়।

কোষগুলো নতুন বিস্তার লাভ করে এবং অনেকে কেমোথেরাপির মাধ্যমে এই কোষের বিস্তারকে ঠেকানোর চেষ্টা করে থাকেন। যেহেতু এই সময়ে অনেক রোগীরই রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে, তাই শরীরে রক্তশূন্যতার ঘাটতি হতে পারে। স্বাভাবিকভাবেই ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এবং রোগীর শরীর শুকিয়ে যায় ও ঘা হতে পারে এবং এই পরিণতি ধীরে ধীরে খারাপ পর্যায়ে যেতে থাকে।
অনেক সময় শরীর পচে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হতে পারে। মাঝে মাঝে রগে ইনজেকশন দিয়ে ও মুখে ওষুধ সেবন করিয়ে ক্যান্সার কোষকে মারার চেষ্টা করা হয়। এটিও এক ধরনের কেমোথেরাপি। আবার অনেক সময় কিছু কিছু ব্লাড ক্যান্সার কোষ রয়েছে যেগুলো রেডিওথেরাপির মাধ্যমে ক্যান্সার কোষগুলোকে মারার চেষ্টা করা হয়।

এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে রোগী ধীরে ধীরে সেরে উঠার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু অবশ্যই আপনাকে একজন দক্ষ চিকিৎসকের কাছ থেকে এই থেরাপিগুলো নিতে হবে। আপনি কি ধরনের ওষুধ দিচ্ছেন সেটির উপরও রোগীর ভালো হয়ে উঠা নির্ভর করতে পারে। কারন কেমোথেরাপির ওষুধ বিভিন্ন রকমের থাকে। সেইক্ষেত্রে কার্যকারিতা একটু কম বা বেশি হতে পারে।

ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে তা জানলে অবশ্যই ভালো ওষুধের মাধ্যমে রোগী তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে রোগীকে অবশ্যই রুটিন অনুযায়ী নিয়ম মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়। এইক্ষেত্রে যদি সুষ্ঠু চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে রোগীর বেঁচে থাকার আশঙ্কা একেবারেই হারিয়ে যায়।

অনেক ক্ষেত্রে ওষুধ কাজ নাও করতে পারে। এইক্ষেত্রে রোগীর মারা যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকতে পারে। ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে তা নির্দিষ্ট করে বলা যেহেতু অনেকটাই কঠিন তাই রোগীর চিকিৎসা ও পর্যায়ের উপর নির্ভর করে এই বেঁচে থাকাটা নির্ভর করে থাকে।

ব্লাড ক্যান্সার হলে রোগী কেন মারা যায়

ব্লাড ক্যান্সার রোগের মৃত্যুর হার ধীরে ধীরে বেড়েই চলেছে। দেখা যায় তরুণ এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা যেই রকম হারে বাড়ছে সেই সাথে রোগীর মৃত্যুর সংখ্যাও ধীরে ধীরে বেড়ে চলেছে।

কিন্তু ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে না জানলে এই সময়ে ব্লাড ক্যান্সার যেভাবে বেড়ে চলেছে সেই সমস্যাটি শিশুদের মধ্যেও বিস্তার লাভ করে যাচ্ছে যা পূর্বের তুলনায় অনেক বেশি। ব্লাড ক্যান্সার হলে রোগী কেন মারা যায় চলুন সেই বিষয়ে জেনে আসি।

১। ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে না জানলে ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার পরে রোগী যখন তার শারীরিক গঠন কাঠামোর যত্ন নিয়ে অসাবধান হয়ে পড়ে, তখন ধীরে ধীরে সে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হতে থাকে। কারণ তার শরীরের অবস্থা খারাপ হতে থাকে।

২। যেহেতু ব্লাড ক্যান্সার সমস্যা হলে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ হয়। সেইক্ষেত্রে শরীর থেকে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে রক্ত বের হয়ে যেতে থাকে, তাহলে রোগীর স্বাভাবিক কাঠামো খারাপ হয়ে যায়। আর তখনই রোগীকে বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ে।

৩। যদি রোগীর দীর্ঘদিনের জ্বর হয়ে যায় অথবা কিছুদিন পর পরই ঘন ঘন জ্বর আসতে থাকে, তাহলে সেটি যদি আপনি ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে নিশ্চিত হওয়ার পরেও চুপচাপ হাত পা গুটিয়ে বসে থাকেন। সঠিক চিকিৎসা করানোর চেষ্টা না করেন, সেইক্ষেত্রে রোগী ধীরে ধীরে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।

৪। শরীরে যখন ব্লাড ক্যান্সার রোগীর অতিরিক্ত পানি জমে যায় অথবা শরীর ফোলে যেতে থাকে এবং চেহারাও ফ্যাকাসে হয়ে যেতে থাকে। সেইক্ষেত্রে রোগীর ব্যাপারে যদি যত্নশীল না হয় তাহলে ধীরে ধীরে রোগী দুর্বল হয়ে মারা যায়।

৫। অনেক সময় রোগীর লিভার অথবা প্লীহা বড় হয়ে যায়। এইক্ষেত্রে গ্লান্ডও ফোলে যেতে পারে। কিন্তু রোগীকে এই অবস্থায় যদি সঠিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা না দেওয়া হয় তাহলেও রোগীর মৃত্যু হতে পারে।

ব্লাড ক্যান্সারের কোন পর্যায়ে রোগী বাঁচে না

ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে না জানলে ব্লাড ক্যান্সারের এমন একটি পর্যায়ে রয়েছে যেই পর্যায়ে রোগীর অবস্থা উপনীত হওয়ার পর রোগীকে বাঁচানো খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় যেসব জায়গায় ক্ষত হয়, সেইসব জায়গায় লাল লাল দাগ হতে থাকে। ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়ে ধীরে ধীরে ঘাড়ও কালো হতে থাকে।

কালো এবং বাদামি ত্বকে যদিও এটি প্রাথমিকভাবে খুব বেশি একটা দেখা যায় না। কিন্তু যখন সেইগুলি ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে, তখন খুব ভালোভাবেই এই লাল দাগ গুলোকে বোঝা যায়। ব্লাড ক্যান্সারের চতুর্থ পর্যায়ে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয় বলে এই পর্যায়ে রক্তে প্লেটলেটের হার খুব দ্রুত কমে যায়।
ক্যান্সার ফুসফুস এবং অন্যান্য অঙ্গগুলো যখন আক্রান্ত হয়ে যায়, তখন রোগীকে বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ে। ক্যান্সারের এই শেষ পর্যায়ে মেটাস্ট্যাটিক ক্যান্সারের পর্যায় বলা হয়। যখনই এই পর্যায়ে রোগী পৌঁছে যায় তখন ব্লাড ক্যান্সারকে আর নিরাময় করা সম্ভব হয় না। কারণ চিকিৎসার সবগুলো স্তর তখন অতিক্রম হয়ে যায়।

যার ফলে রোগীকে ভালো করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। যখনই রোগীর শরীর পর্যাপ্ত ঘেমে যায়, ত্বক ফ্যাকাসে হতে থাকে, ওষুধ খাওয়ার পরেও কাজ করে না, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে থাকে এবং হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ধীরে ধীরে এতটাই কমে যেতে থাকে যেন শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়তে থাকে। এই শেষ পর্যায়ে রোগীকে আর বাঁচানো যায় না।

ব্লাড ক্যান্সার থেকে বাঁচার উপায়

ব্লাড ক্যান্সারকে যেহেতু লিউকেমিয়া নামেও ডাকা হয়। এই ধরনের ক্যান্সার আপনার কোষের রক্ত এবং অস্থিমজ্জাকে খুব ভালোভাবেই সংক্রমিত করে ফেলে। যার ফলে আপনার শ্বেত রক্তকণিকা অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায় এবং সংক্রমিত হয় ব্লাড ক্যান্সার থেকে বাঁচার কিছু উপায় রয়েছে যেমন,

  • আপনার যদি ধূমপান করার অভ্যাস থাকে তাহলে এটিকে এড়িয়ে চলতে হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসজনিত রোগ থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে।
  • আপনার শরীরে টক্সিনের এক্সপোজার এর মাত্রা সীমিত রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • ওজনকে ঠিক রাখার চেষ্টা করতে হবে যেন কোনোভাবেই বেড়ে না যায়।
  • ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে তা জেনে নিরাপদভাবে যৌন অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
  • যেকোন তেজস্ক্রিয় বিকিরণ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।
  • আপনার ইমিউন সিস্টেমকে বাড়ানোর জন্য মানসিক চাপ নেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • পারিবারিকভাবে যদি কারও ব্লাড ক্যান্সার হয়ে থাকে তাহলে নিয়মিত আপনাকে চেকআপে থাকতে হবে।

শেষকথা

আশা করছি ব্লাড ক্যান্সারের রোগী কত দিন বাঁচে সেই বিষয়ে আপনি একটি সঠিক ধারণা পেয়েছেন। যেহেতু ব্লাড ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি রোগ, তাই এই রোগের বিষয়ে আপনার আশেপাশের সকলকে সচেতন করার চেষ্টা করতে পারেন। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোস্টের নিচের অংশে মন্তব্য করে আমাদের পাশেই থাকুন। ২৫২৭৫

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩